এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন
অগ্রে গমন করে যে = অগ্রগামী।
অকালে পক্ব হয়েছে যা = অকালপক্ব।
অক্ষির সমক্ষে বর্তমান = প্রত্যক্ষ।
অক্ষির অগোচরে = পরোক্ষ।
অক্ষির সমীপে = সমক্ষ।
অভিজ্ঞতার অভাব আছে যার = অনভিজ্ঞ।
অহংকার নেই যার = নিরহংকার।
অনেকের মধ্যে একজন = অন্যতম।
অনুতে (পশ্চাতে) জন্মেছে যে = অনুজ।
অগ্র পশ্চাৎ না ভেবে কাজ করে যে = অবিমৃশ্যকারী।
অরিকে দমন করে যে = অরিন্দম।
অশ্ব, রথ, হস্তী, ও পদাতিক সৈন্যের সমাহার = চতুরঙ্গ।
অপকার করার ইচ্ছা = অপচিকীর্ষা।
অনুকরন করার ইচ্ছা = অনুচিকীর্ষা।
অশ্বের ডাক = হ্রেষা।
অন্যের শ্রী দেখলে যে কাতর হয় = পরশ্রীকাতর।
অন্য গতি না থাকায় = অগত্যা।
অন্য ভাষায় রুপান্তর = অনুবাদ।
অন্য ভাষায় রুপান্তরিত = অনূদিত।
অঘটন ঘটাতে অতিশয় পটু = অঘটনঘটন পটয়সী।
অরিকে জয় করে যে = অরিজিৎ।
অস্ত যাচ্ছে = অস্তায়মান।
অলংকারের শব্দ = শিঞ্জন।
অবজ্ঞায় নাক উচু করে যে = উন্মাসিক।
অব্যক্ত মধুর যে ধ্বনি = কলতান।
অতিশয় হিসাবি যে = পাটোয়ারি।
অর্থহীন উক্তি = প্রলাপ।
অন্যের মনোরঞ্জনের জন্য অসত্য ভাষণ = উপচার।
অক্ষিতে কাম যার = কামাক্ষী।
অক্ষির সমক্ষে বর্তমান = প্রত্যক্ষ।
অক্ষির অগোচরে = পরোক্ষ।
অক্ষির সমীপে = সমক্ষ।
অভিজ্ঞতার অভাব আছে যার = অনভিজ্ঞ।
অহংকার নেই যার = নিরহংকার।
অনেকের মধ্যে একজন = অন্যতম।
অনুতে (পশ্চাতে) জন্মেছে যে = অনুজ।
অগ্র পশ্চাৎ না ভেবে কাজ করে যে = অবিমৃশ্যকারী।
অরিকে দমন করে যে = অরিন্দম।
অশ্ব, রথ, হস্তী, ও পদাতিক সৈন্যের সমাহার = চতুরঙ্গ।
অপকার করার ইচ্ছা = অপচিকীর্ষা।
অনুকরন করার ইচ্ছা = অনুচিকীর্ষা।
অশ্বের ডাক = হ্রেষা।
অন্যের শ্রী দেখলে যে কাতর হয় = পরশ্রীকাতর।
অন্য গতি না থাকায় = অগত্যা।
অন্য ভাষায় রুপান্তর = অনুবাদ।
অন্য ভাষায় রুপান্তরিত = অনূদিত।
অঘটন ঘটাতে অতিশয় পটু = অঘটনঘটন পটয়সী।
অরিকে জয় করে যে = অরিজিৎ।
অস্ত যাচ্ছে = অস্তায়মান।
অলংকারের শব্দ = শিঞ্জন।
অবজ্ঞায় নাক উচু করে যে = উন্মাসিক।
অব্যক্ত মধুর যে ধ্বনি = কলতান।
অতিশয় হিসাবি যে = পাটোয়ারি।
অর্থহীন উক্তি = প্রলাপ।
অন্যের মনোরঞ্জনের জন্য অসত্য ভাষণ = উপচার।
অক্ষিতে কাম যার = কামাক্ষী।
আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত = আদ্যন্ত, আদ্যোপান্ত।
আট মাস মাতৃগর্ভে থেকে যে ভূমিষ্ঠ হয় = আটাশে।
আকাশে বেড়ায় যে = খেচর, বিহঙ্গ।
আচারে নিষ্ঠা আছে যার = আচারনিষ্ঠ।
আয় অনুসারে ব্যয় করে যে = মিতব্যয়ী।
আহারে সংযম আছে যার = মিতাহারী।
আপনার রঙ যে লুকায় = বর্ণচোরা।
আমৃত্যু যুদ্ধ করে যে = সংসপ্তক।
আরাধনার যোগ্য = আরাধ্য।
আচার্যের সদৃশ = উপচার্য।
আট প্রহর যা পরা যায় = আটপোৗরে।
আপনাকে কেন্দ্র করে যার চিন্তা = আত্মকেন্দ্রিক।
আপনাকে যে পন্ডিত মনে করে = পণ্ডিতম্মন্য।
আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার = আস্তিক।
আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার = নাস্তিক।
ইতিহাস রচনা করেন যিনি = ঐতিহাসিক।
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি = ইতিহাসবেত্তা।
ইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে = জিতেন্দ্রিয়।
ইন্দ্রকে জয় করেছে যে = ইন্দ্রজিৎ।
ঈষৎ আমিষ (আঁষ) গন্ধ যার = আঁষটে।
ইতোপূর্বে দণ্ডিত ব্যক্তি = দাগী।
ঈশ্বরে বিশ্বাস আছে যার = আস্তিক।
ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই যার = নাস্তিক।
উপকারীর উপকার স্বীকার করে যে = কৃতজ্ঞ।
উপকারীর উপকার স্বীকার করে না যে = অকৃতজ্ঞ।
উপকারী ব্যক্তির অপকার করে যে = কৃতঘ্ন।
উপকার করার ইচ্ছা = উপচিকীর্ষা।
উপস্থিত বিষয় সম্বন্ধে বিবেচনার শক্তি = কাণ্ডজ্ঞান।
উপস্থিত কর্তব্য স্থির করার বুদ্ধি = প্রত্যুৎপন্নমতি।
উপস্থিত বুদ্ধি প্রয়োগের ক্ষমতা = প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব।
উদিত হচ্ছে যা = উদিয়মান।
একই মাতার উদরে জাত যে = সহােদর।
এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত = একাদিক্রমে।
এক বিষয়ে নিবিড় চিত্ত যার = একাগ্রচিত্র।
একই সময়ে বর্তমান = সমসাময়িক, সমকালীন।
একই মাতার গর্ভজাত = সহোদর।
একই গুরুর শিষ্য = সতীর্থ।
একবারেই দেয় যা = এককালীন।
এক শাসকের অধীনে = একচ্ছত্র।
এক বিষয়ে নিষ্ঠাবান = একনিষ্ঠ।
একদিকে ঝুঁকে আছে যা এমন = একপেশে।
একবার মাত্র ফল দিয়ে মারা যায় যে উদ্ভিদ = ওষধি।
কোথাও উন্নত কোথাও অবনত = বন্ধুর।
কষ্টে গমন করা যায় যেখানে = দুর্গম।
কোকিলের ডাক = কুহু।
কুকুরের ডাক = বুক্কন।
কষ্টে জয় করা যায় যা = দুর্জয়।
কষ্টে লাভ করা যায় যা = দুর্লভ।
কাজে ক্লান্ত হয় না যে = অক্লান্ত।
কি করতে হবে তা যে বুঝতে পারে না = কিংকর্তব্যবিমূঢ়।
কূপের ব্যাঙের মত স্থল বুদ্ধি যার = কূপমণ্ডুক।
কাঁচ দিয়ে নির্মিত ভবন = শিশমহল।
কণ্ঠের সমীপে = উপকণ্ঠ।
কণ্ঠ পর্যন্ত = আকণ্ঠ।
কাজ শিখছে যে = শিক্ষানবিস।
কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী = কর্মঠ।
কুমারীর পুত্র = কানীনময়।
ক্ষমার যোগ্য = ক্ষমার্হ।
ক্ষুদ্র অঙ্গ = উপাঙ্গ।
ক্ষুদ্র নাটক = নাটিকা।
ক্ষুদ্র চিহ্ন = বিন্দু।
ক্ষুদ্র প্রস্তর খন্ড = নুড়ি।
ক্ষুদ্র বাগান = বাগিচা।
কোনাে কিছু থেকেই ভয় নেই যার = অকুতােভয় ।
খুব ঠান্ডাও নয়, আবার খুব গরমও নয় = নাতিশীতোষ্ণ।
খুব বেশি দীর্ঘ নয় যা = নাতিদীর্ঘ।
খাওয়ার ইচ্ছা = ক্ষুধা।
গৃহিনীর কাজ = গিন্নীপনা।
গমনের ইচ্ছা = জিগমিষা।
গরুর খুরে চিহ্নিত স্থান = গোষ্পদ।
গিলবার ইচ্ছা = জিগরিষা।
ঘাম থেকে উৎপন্ন ব্রণ = ঘামাচি।
ঘৃণার যোগ্য = ঘৃণ্য।
ঘরের অভাব = হা-ঘর।
এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত = একাদিক্রমে।
এক বিষয়ে নিবিড় চিত্ত যার = একাগ্রচিত্র।
একই সময়ে বর্তমান = সমসাময়িক, সমকালীন।
একই মাতার গর্ভজাত = সহোদর।
একই গুরুর শিষ্য = সতীর্থ।
একবারেই দেয় যা = এককালীন।
এক শাসকের অধীনে = একচ্ছত্র।
এক বিষয়ে নিষ্ঠাবান = একনিষ্ঠ।
একদিকে ঝুঁকে আছে যা এমন = একপেশে।
একবার মাত্র ফল দিয়ে মারা যায় যে উদ্ভিদ = ওষধি।
কোথাও উন্নত কোথাও অবনত = বন্ধুর।
কষ্টে গমন করা যায় যেখানে = দুর্গম।
কোকিলের ডাক = কুহু।
কুকুরের ডাক = বুক্কন।
কষ্টে জয় করা যায় যা = দুর্জয়।
কষ্টে লাভ করা যায় যা = দুর্লভ।
কাজে ক্লান্ত হয় না যে = অক্লান্ত।
কি করতে হবে তা যে বুঝতে পারে না = কিংকর্তব্যবিমূঢ়।
কূপের ব্যাঙের মত স্থল বুদ্ধি যার = কূপমণ্ডুক।
কাঁচ দিয়ে নির্মিত ভবন = শিশমহল।
কণ্ঠের সমীপে = উপকণ্ঠ।
কণ্ঠ পর্যন্ত = আকণ্ঠ।
কাজ শিখছে যে = শিক্ষানবিস।
কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী = কর্মঠ।
কুমারীর পুত্র = কানীনময়।
ক্ষমার যোগ্য = ক্ষমার্হ।
ক্ষুদ্র অঙ্গ = উপাঙ্গ।
ক্ষুদ্র নাটক = নাটিকা।
ক্ষুদ্র চিহ্ন = বিন্দু।
ক্ষুদ্র প্রস্তর খন্ড = নুড়ি।
ক্ষুদ্র বাগান = বাগিচা।
কোনাে কিছু থেকেই ভয় নেই যার = অকুতােভয় ।
খুব ঠান্ডাও নয়, আবার খুব গরমও নয় = নাতিশীতোষ্ণ।
খুব বেশি দীর্ঘ নয় যা = নাতিদীর্ঘ।
খাওয়ার ইচ্ছা = ক্ষুধা।
গৃহিনীর কাজ = গিন্নীপনা।
গমনের ইচ্ছা = জিগমিষা।
গরুর খুরে চিহ্নিত স্থান = গোষ্পদ।
গিলবার ইচ্ছা = জিগরিষা।
ঘাম থেকে উৎপন্ন ব্রণ = ঘামাচি।
ঘৃণার যোগ্য = ঘৃণ্য।
ঘরের অভাব = হা-ঘর।
চৈত্র মাসের ফল = চৈতালি।
চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত = চাক্ষুষ।
চোখে চোখে রাখা হয় যাকে = নজরবন্দি।
জয় করার ইচ্ছা = জিগীষা।
জয়ের জন্য উৎসব = জয়ন্তী।
জীবিত থাকার ইচ্ছা = জিজীবিষা।
জানার ইচ্ছা = জিজ্ঞাসা।
জায়া ও পতি = দম্পতি।
জলে চরে যা = জলচর।
জলে ও স্থলে চরে যে = উভচর।
তীর ছুড়ে যে = তীরন্দাজ।
তবলা বাজায় যে = তবলচী।
তল স্পর্শ করা যায় না যার = অতলস্পর্শী
দিবসের প্রথম ভাগ = পূর্বাহ্ণ।
দিবসের মধ্যভাগ = মধ্যাহ্ন।
দিবসের শেষ ভাগ = অপরাহ্ণ।
দান করার ইচ্ছা = দাতব্য।
দুই রথীর যুদ্ধ = দ্বৈরত।
দিনে একবার আহার করে যে = একাহারী।
দুই পর্বতের মধ্যবর্তী নিম্মভূমি = উপত্যকা।
দমন করা যায়না যা = অদম্য।
যা দমন করা কষ্টকর = দুর্দমনীয়।
ধনুকের শব্দ = টংকার।
নদী যে দেশের মায়ের মত = নদীমার্তৃক।
নৌকা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে = নাবিক।
নিন্দার যোগ্য = নিন্দনীয়।
নিন্দিত নয় = অনিন্দিত।
নিন্দার যোগ্য নয় = অনিন্দ্য।
নিজের চোখে দেখেছে যে = প্রত্যক্ষদর্শী।
নৌ চলাচলের যোগ্য = নাব্য।
নূপুরের ধ্বনি = নিক্বণ।
নষ্ট হওয়াই স্বভাব যার = নশ্বর।
নিবারণ করা কষ্টকর যা = দুর্নিবার।
পা থেকে মাথা পর্যন্ত = আপাদমস্তক।
পথের সম্বল = পাথেয়।
পান করার ইচ্ছা = পিপাসা।
পূর্বে দেখা যায়নি এমন যা = অদৃষ্টপূর্ব।
পূর্বে ছিল এখন নেই এমন = ভূতপূর্ব।
পরিণাম ভেবে দেখে না যে = অপরিণামদর্শী।
পাঁচ রকমের বস্তু মিশানো যাতে = পাঁচমিশালী।
পিতার ভ্রাতা বা ভাই = পিতৃব্য।
পূর্বে যা চিন্তা করা হয় নি = অচিন্ততপূর্ব।
পাহাড়ী পথে উচু থেকে নিচুতে নামা = উতরায়/উৎরায়।
পাহাড়ী পথে নিচু থেকে উচুতে ওঠা = চড়াই।
ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় = ওষধি।
ফেলা যায় যা = ফেলনা।
ফুল হতে জাত = ফুলেল।
বেশি কথা বলে যে = বাচাল।
বাছুর মরে গেছে যে গাভীর = বিবৎসা।
বাঘের চামড়া = কৃত্তি।
বরণ করার যোগ্য = বরণীয়/বরেণ্য।
বিরোধ নেই যে বিষয়ে = অবিসংবাদিত।
বাড়ছে এমন = বর্ধিষ্ণু।
বার বার দুলছে যা = দোদুল্যমান।
বুদ্ধি দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে = বুদ্ধিজীবী।
বহুরপ ধারণ করে যে = বহুরূপী।
বিশেষভাবে বিবেচনা করে কাজ করে এমন = বিমৃশ্যকারী।
বিদেশে থাকে যে = প্রবাসী।
বিশ্বজনের হিতকর = বিশ্বজনীন।
বিশেষ খ্যাতি আছে যার = বিখ্যাত।
বলার যােগ্য নয় যা = অকথ্য।
যে বাতু থেকে উৎখাত হয়েছে = উদ্বাস্তু।
যে সকল অত্যাচার সয়ে যায় = সর্বংসহা।
যে শুনেই মনে রাখতে পারে = শ্রূতিধর।
যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে = অবিমৃষ্যকারী।
চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত = চাক্ষুষ।
চোখে চোখে রাখা হয় যাকে = নজরবন্দি।
জয় করার ইচ্ছা = জিগীষা।
জয়ের জন্য উৎসব = জয়ন্তী।
জীবিত থাকার ইচ্ছা = জিজীবিষা।
জানার ইচ্ছা = জিজ্ঞাসা।
জায়া ও পতি = দম্পতি।
জলে চরে যা = জলচর।
জলে ও স্থলে চরে যে = উভচর।
তীর ছুড়ে যে = তীরন্দাজ।
তবলা বাজায় যে = তবলচী।
তল স্পর্শ করা যায় না যার = অতলস্পর্শী
দিবসের প্রথম ভাগ = পূর্বাহ্ণ।
দিবসের মধ্যভাগ = মধ্যাহ্ন।
দিবসের শেষ ভাগ = অপরাহ্ণ।
দান করার ইচ্ছা = দাতব্য।
দুই রথীর যুদ্ধ = দ্বৈরত।
দিনে একবার আহার করে যে = একাহারী।
দুই পর্বতের মধ্যবর্তী নিম্মভূমি = উপত্যকা।
দমন করা যায়না যা = অদম্য।
যা দমন করা কষ্টকর = দুর্দমনীয়।
ধনুকের শব্দ = টংকার।
নদী যে দেশের মায়ের মত = নদীমার্তৃক।
নৌকা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে = নাবিক।
নিন্দার যোগ্য = নিন্দনীয়।
নিন্দিত নয় = অনিন্দিত।
নিন্দার যোগ্য নয় = অনিন্দ্য।
নিজের চোখে দেখেছে যে = প্রত্যক্ষদর্শী।
নৌ চলাচলের যোগ্য = নাব্য।
নূপুরের ধ্বনি = নিক্বণ।
নষ্ট হওয়াই স্বভাব যার = নশ্বর।
নিবারণ করা কষ্টকর যা = দুর্নিবার।
পা থেকে মাথা পর্যন্ত = আপাদমস্তক।
পথের সম্বল = পাথেয়।
পান করার ইচ্ছা = পিপাসা।
পূর্বে দেখা যায়নি এমন যা = অদৃষ্টপূর্ব।
পূর্বে ছিল এখন নেই এমন = ভূতপূর্ব।
পরিণাম ভেবে দেখে না যে = অপরিণামদর্শী।
পাঁচ রকমের বস্তু মিশানো যাতে = পাঁচমিশালী।
পিতার ভ্রাতা বা ভাই = পিতৃব্য।
পূর্বে যা চিন্তা করা হয় নি = অচিন্ততপূর্ব।
পাহাড়ী পথে উচু থেকে নিচুতে নামা = উতরায়/উৎরায়।
পাহাড়ী পথে নিচু থেকে উচুতে ওঠা = চড়াই।
ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় = ওষধি।
ফেলা যায় যা = ফেলনা।
ফুল হতে জাত = ফুলেল।
বেশি কথা বলে যে = বাচাল।
বাছুর মরে গেছে যে গাভীর = বিবৎসা।
বাঘের চামড়া = কৃত্তি।
বরণ করার যোগ্য = বরণীয়/বরেণ্য।
বিরোধ নেই যে বিষয়ে = অবিসংবাদিত।
বাড়ছে এমন = বর্ধিষ্ণু।
বার বার দুলছে যা = দোদুল্যমান।
বুদ্ধি দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে = বুদ্ধিজীবী।
বহুরপ ধারণ করে যে = বহুরূপী।
বিশেষভাবে বিবেচনা করে কাজ করে এমন = বিমৃশ্যকারী।
বিদেশে থাকে যে = প্রবাসী।
বিশ্বজনের হিতকর = বিশ্বজনীন।
বিশেষ খ্যাতি আছে যার = বিখ্যাত।
বলার যােগ্য নয় যা = অকথ্য।
যে বাতু থেকে উৎখাত হয়েছে = উদ্বাস্তু।
যে সকল অত্যাচার সয়ে যায় = সর্বংসহা।
যে শুনেই মনে রাখতে পারে = শ্রূতিধর।
যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে = অবিমৃষ্যকারী।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Do not enter any harmful link