সংখ্যা শব্দ কি
সংখ্যা শব্দ হচ্ছে গাণিতিক সংখ্যার বাংলা শব্দরুপ। সংখ্যা শব্দ বলতে বোঝায় সংখ্যার প্রমিত বাংলা উচ্চারণ। বিশেষ করে সমাজ বিজ্ঞান বিষয়ক এবং শিক্ষা বিষয়ক ক্ষেত্রে সংখ্যা শব্দের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। শুধুমাত্র গবেষণাপত্র, বই ইত্যাদির পৃষ্ঠা, খন্ডসংক্রান্ত, এবং কালবাচক ছাড়া বাকি সকল স্থানে সংখ্যা শব্দের ব্যবহার করা উচিত। সংখ্যা শব্দ সম্পর্কে সম্মক ধারণা থাকলে যেকোন লেখক বা গবেষক তার রচনাতে সংখ্যা শব্দের সঠিক ব্যবহার করতে পারে। এতে লেখার মান অনেকাংশ বেড়ে যায় এবং পাঠক পড়ার সময় স্বচ্ছন্দবোধ করবে।
সংখ্যা শব্দ লেখার নিয়ম
১. সাধারণত, ১০০ এর নিচের সংখ্যাগুলো সংখ্যাশব্দে প্রকাশ করা হয় - যথা: এগারো জন ছাত্র, ত্রিশজন লেখক। তবে, ১০০ এর উপরে সংখ্যাগুলোর ক্ষেত্রে মূল সংখ্যাতেই লিখতে হয় যথা- ১২০ টি ছাত্র আসল, ৯৯০ টি আপেল।
২. তবে, পাশাপাশি বর্ণিতব্য সমপর্যায়ের সংখ্যা যদি এক, দুই, তিন বা ততোধিক হয় তখন সমতা রক্ষায় সবগুলোকে সংখ্যায় লিখতে হয় যেমন ১০ জন মন্ত্রী, ২০ জন সংসদ সদস্য, ১৫০ জন দলীয় সদস্য।
৩. চার অঙ্কের সংখ্যাগুলো সাধারণত সংখ্যাশব্দে লেখা হয়। যেমন, এক লক্ষ, দশ লক্ষ, পাঁচ কোটি ইত্যাদি। কিন্তু সহস্র বা হাজারের সংখ্যার ক্ষেত্রে শেষের অঙ্ক দুটি শুন্য হলে সংখ্যার সাথে হাজার না লিখে শত লেখা হয়। যেমন, এক হাজার পাঁচশত না লিখে লেখা হয় পনের শত। পঁচিশ শত, পঁয়ত্রিশ শ ইত্যাদি।
২. তবে, পাশাপাশি বর্ণিতব্য সমপর্যায়ের সংখ্যা যদি এক, দুই, তিন বা ততোধিক হয় তখন সমতা রক্ষায় সবগুলোকে সংখ্যায় লিখতে হয় যেমন ১০ জন মন্ত্রী, ২০ জন সংসদ সদস্য, ১৫০ জন দলীয় সদস্য।
৩. চার অঙ্কের সংখ্যাগুলো সাধারণত সংখ্যাশব্দে লেখা হয়। যেমন, এক লক্ষ, দশ লক্ষ, পাঁচ কোটি ইত্যাদি। কিন্তু সহস্র বা হাজারের সংখ্যার ক্ষেত্রে শেষের অঙ্ক দুটি শুন্য হলে সংখ্যার সাথে হাজার না লিখে শত লেখা হয়। যেমন, এক হাজার পাঁচশত না লিখে লেখা হয় পনের শত। পঁচিশ শত, পঁয়ত্রিশ শ ইত্যাদি।
৪. শুরুর সংখ্যাটি সংখ্যাশব্দে লিখতে হয়। যেমন, পাঁচশত চল্লিশ জন আমন্ত্রিত মেহমান।
৫. দশমিক ও শতকরা চিহ্ন সংখ্যা অবশ্যই সংখ্যাশব্দে হবে। যেমন, শতকরা পাঁচ ভাগ সম্পদ দান করা, দশ দশমিক পাঁচ।
৬. তারিখ এবং কাল নির্দেশ করতে প্রথমে তারিখের সংখ্যা পরে মাসের নাম এবং শেষে সাল। যথা: ৫ জানুয়ারি ২০১৩।
৭. বাংলায় দশক লেখার ক্ষেত্রে - যেমন উনিশ শত পঞ্চাশের দশক বা ১৯৫০- এর দশক ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু ইংরেজিতে লেখার ক্ষেত্রে ইংরেজি সালের পর একটি ছোট হাতে s ব্যবহার করা হয়। যেমন 1950s।
৮. সাল সংক্ষেপ করতে ইংরেজির ক্ষেত্রে শেষের দুই অঙ্কের পূর্বে একটি উর্ধ্বকমা বসাতে হয়। যেমন- Victory of '71।
৯. সময় লেখার ক্ষেত্রে ইংরেজিতে ঘন্টার পর কোলন দিয়ে মিনিট লিখে তার পরপরই এএম পিএম লিখতে হয়। যেমন- 10:00AM। তবে, বাংলা সময় লেখার ক্ষেত্রে সকাল/দুপুর/ সন্ধা/রাত লেখার পর সংখ্যায় ঘন্টা, তারপর সংখ্যায় মিনিট। যেমন বিকাল ৫ টা ৪৫ মিনিটে অনুষ্ঠান শুরু হবে।
১০. ব্যক্তি, সংগঠন, প্রতিষ্ঠান অথবা কোন ঠিকানায় যদি সংখ্যা ব্যবহৃত হয় তবে সেগুলোতে সংখ্যায় লিখতে হবে। যেমন- ৯ নং ওয়ার্ড, ১২ পদাতিক বাহিনী ইত্যাদি।
১১. বাংলা অনুক্রমিক সংখ্যাগুলো এন ড্যাশ ( তবে, ড্যাশ দিয়ে নয়) দিয়ে আলাদা করতে হয়। যেমন- পৃ. ১০-২০।
৫. দশমিক ও শতকরা চিহ্ন সংখ্যা অবশ্যই সংখ্যাশব্দে হবে। যেমন, শতকরা পাঁচ ভাগ সম্পদ দান করা, দশ দশমিক পাঁচ।
৬. তারিখ এবং কাল নির্দেশ করতে প্রথমে তারিখের সংখ্যা পরে মাসের নাম এবং শেষে সাল। যথা: ৫ জানুয়ারি ২০১৩।
৭. বাংলায় দশক লেখার ক্ষেত্রে - যেমন উনিশ শত পঞ্চাশের দশক বা ১৯৫০- এর দশক ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু ইংরেজিতে লেখার ক্ষেত্রে ইংরেজি সালের পর একটি ছোট হাতে s ব্যবহার করা হয়। যেমন 1950s।
৮. সাল সংক্ষেপ করতে ইংরেজির ক্ষেত্রে শেষের দুই অঙ্কের পূর্বে একটি উর্ধ্বকমা বসাতে হয়। যেমন- Victory of '71।
৯. সময় লেখার ক্ষেত্রে ইংরেজিতে ঘন্টার পর কোলন দিয়ে মিনিট লিখে তার পরপরই এএম পিএম লিখতে হয়। যেমন- 10:00AM। তবে, বাংলা সময় লেখার ক্ষেত্রে সকাল/দুপুর/ সন্ধা/রাত লেখার পর সংখ্যায় ঘন্টা, তারপর সংখ্যায় মিনিট। যেমন বিকাল ৫ টা ৪৫ মিনিটে অনুষ্ঠান শুরু হবে।
১০. ব্যক্তি, সংগঠন, প্রতিষ্ঠান অথবা কোন ঠিকানায় যদি সংখ্যা ব্যবহৃত হয় তবে সেগুলোতে সংখ্যায় লিখতে হবে। যেমন- ৯ নং ওয়ার্ড, ১২ পদাতিক বাহিনী ইত্যাদি।
১১. বাংলা অনুক্রমিক সংখ্যাগুলো এন ড্যাশ ( তবে, ড্যাশ দিয়ে নয়) দিয়ে আলাদা করতে হয়। যেমন- পৃ. ১০-২০।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Do not enter any harmful link